Tag: কবিতা

  • পোষ্য নামা

    পোষ্য নামা

    বদলে গেছি আমি বেশ বদলে গেছি।
    হামলে পড়া কীটের কামড়ে পীড়িত হই না আর।
    শূণ্য থেকে একশ পর্যন্ত শুনেও ঘোরাই না ঘাঁড়।
    আকাশের রং প্রয়োজন বোধ করিনা দেখার।

    আমি এখন একান্তই আমার কবিতার।
    সারাদিন শব্দ খুঁজি বুঁনে যাই শব্দজাল।
    পাতায় পাতায় ঘুরে বেড়াই পঠনে বেহাল।
    সারাদিনই অন্যরকম সুখানুভূতি নির্ভেজাল।

    পরচর্চা পরনিন্দা প্রবল যাদের মন।
    তাঁরাই ভাবে ওঁদের কেবল আছে ওজন।
    যেভাবেই করুক সবটাই মেকি দৃশ্যান্তর।
    জনতা এখন আর খায় না ওসব ছুঁ মন্তর।

    আমার সারাবেলা এখন পাঠকের মেলা।
    চমৎকার এক সময় কাটে জবাবে যায় বেলা।
    শব্দ যাত্রার এই সফরে আমি আর নই একেলা।
    চারদিকে বোদ্ধা সৃজনশীল মানুষের খেলা।

    তোমরা যা চাও করতে থাক আগাম অভিনন্দন।
    তোমাদের দৈন্যতা এখন সার্বজনীন বিজ্ঞাপন।
    পোষ্য কবি পোষ্য পাঠক পোষ্য নাটুকেপনা।
    জিতবে অচিরেই জাতীয় পোষ্য সম্মাননা!

    ✍ রাকিব মাহবুব

  • একটা চিলেকোঠা হবে?

    একটা চিলেকোঠা হবে?

    একটা চিলেকোঠা হবে?
    চার দেয়ালের ছোট্ট একটা চিলেকোঠা?
    আমার যখন খুব কান্না পাবে
    হৃদয়ের তীর জুড়ে আছড়ে পড়বে
    বেদনার ছোট ছোট ঢেউ,
    আমি তখন চুপটি করে
    চার দেয়ালের সেই ছোট্ট পৃথিবীটা আঁকড়ে ধরে
    দু’চোখ জুড়ে বয়ে যাওয়া অশ্রুর প্লাবন কে
    আলতো করে ছোঁবো।
    হবে অমোন একটা চিলেকোঠা?
    রোদের উত্তাপ ছোঁয়া কোন এক নির্জন দুপুরে
    যখন কারণে আর অকারণে মন খারাপ হবে,
    বুকের ভেতর হু হু করে ওঠা বিষন্ন অনুভূতিটুকু
    খুব সংগোপনে দীর্ঘশ্বাস হয়ে
    ছড়িয়ে দেবার জন্য হলেও
    একটা চিলেকোঠার বড্ড প্রয়োজন।
    হবে অমোন একটা চিলেকোঠা?
    বর্ষার ভেজা হাওয়া যখন
    চার দেয়ালের পৃথিবীটাকে করে তুলবে স্যাঁতস্যাঁতে,
    তখন আমার ভেতরের আমিটা কে
    তুমুলভাবে ভিজিয়ে দেবার জন্য হলেও
    একটা চিলেকোঠা প্রয়োজন।
    হবে অমোন একটা চিলেকোঠা?
    প্রিয়মুখ গুলো যখন নিজের অজান্তেই
    কষ্টের বীজ বুনে দেবে হৃদয়ের ভূমে,
    তখন শামুকের মতো নিজেকে
    গুটিয়ে নেবার জন্যও একটা চিলেকোঠা প্রয়োজন।
    হবে অমোন একটা চিলেকোঠা?
    না হয় কিনেই নিলাম!
    বিনিময়ে দিলাম ভালোবাসার ছোট ছোট শব্দে সাজানো
    হৃদয় ছোঁয়া কোন এক কাব্যকথা।
    তবুও একটা চিলেকোঠা চাই আমার।
    আকাশ ছুঁয়ে থাকা চার দেয়ালে ঘেরা
    ছোট্ট এক টুকরো পৃথিবী!
    হবে অমোন একটা চিলেকোঠা?

  • অল্প স্বল্প চেনা

    অল্প স্বল্প চেনা

    প্রথমে, অর্থাৎ আদিতে
    তোমার চোখের রঙ ছিলো তমশা নিবীড় রাত্রীর মতো, আমি সহজেই হাড়িয়ে যেতাম!
    তোমার বুক থেকে যমজ শুভ্র পায়রারা উড়ে গেলে
    সারা শহর জুড়ে রোদের আল্পনা
    নরম তোয়ালে কি সৌভাগ্য তার
    পাঁজরের বাঁকা হাড়ের আগেই সে ছুঁয়েছে তোমায়!
    অগত্যা নিষিদ্ধ ফলের গাছে
    দুজনার নাম তুমি যোগ আমি
    অবেলায় বুনো গোলাপ দিলো কাঙ্খিত ঠিকানা
    সুখের নিবন্ধন হলো একজোড়া
    তিমির রাত্ৰীর মতো চোখের কাছে,
    হলদে ফুলের গায়ে হলদে প্রজাপতি
    এর আগে দেখিনি কোথাও
    কোথাও দেখি অমন জয়জয়ন্তীর আলাপের মতো
    নিখুঁত কোমল ঠোঁট, গ্রীবার লাস্য!
    আদিতে ফিরে গেলে নির্ঘাৎ তোমাকেই,
    এই তোমাকেই চাইবো নিশ্চিত সেজদায়
    এক পলকের একটু চাওয়া
    সেলুলয়েড ফ্রেমে বন্দি মুহুর্মুহু সেতার বেজে ওঠে,
    যদি সত্যি তোমায় পাই
    বাঁধবো আহীর ভৈরবীতে
    সাজাবো যখন তখন শুক্লা চতুর্দশী
    সারেঙ্গিতে পেসিমিস্টিক বেহাগ খুব মানাবে !
    আমার সঙ্গে আনন্দ ঠিক মানায় নাতো,
    যেটুকু মানায় তা ওই শ্বাস কষ্ট
    পনেরো দিন অন্তর রক্তে আগুন
    ক্রমশই কৃষ হয়ে যাওয়া আর শূন্য বুকের ভিটে!
    ঘর কি যায়গো বাঁধা কেবল কথার ইটে?

  • শুধু একবার

    শুধু একবার

    বাপজান! ও বাপজান!
    আজ বারোডা বচ্ছর তোমাগো ছাইড়া হোউড় বাড়ি চইলা আইছি!
    তুমি অহন পর্যন্ত আমারে খবর লও নাই।
    আমার জন্য তোমার পরানডা কান্দে না বাজান?
    হোউর কয় হাউড়ি কয় আরো কত্তো মানুষ কয়…
    তোর বাপে কি মইরা গেছে?
    হেরা রাগ করলে হগ্গোলের কাছে কওন যায়।
    কিন্তু তুমি রাগ করলে কি কারো কাছে কওন যায় বাপজান?
    জানো বাপজান? আমাগো বাড়ির কামের মাইয়াডাও হেই ইসমাট!
    হেও হগ্গোলের লগে বইয়া লাটক দ্যাহে। এগুলারে নাহি সিরিয়াল কয়।
    সারাদিন খালি সিরিয়াল সিরিয়াল আর সিরিয়াল…
    জানো বাপজান? সেদিন গ্যারামে একটা পোলার বিয়া অইল। দেহি গাড়ি বইরা বইরা বাপের বাড়িত থিক্ক্যা কত্তো কিছু আনতাছে।
    ঐ গুলান দেইখা আমার হাউড়ি জাও আরো কত্তো জনে বাপের বাড়ির বড়াই করলো…
    তোমার জামাইডা খুব ভালা বাপজান
    এইসব হ্যায় দেহেও না কিছু কয়ও না।
    কিন্তু খালি খাওয়া পরাই কি সুখ বাপজান?
    বাপেরা নাহি মাইয়াগো মুখের দিকে তাকালেই কইয়া দিতে পারে
    মাইয়ার কিসে কষ্ট অইতাছে।
    জানো বাজান, সেদিন দেহি একটা মাইয়া বাপের লগে আঙ্গুল তুলে কতা কইতাছে আর বাপ হাসতাছে। আমি তো দেইখা অবাক!
    তোমার কাছে এত্তো অধিকার চাই না বাপজান
    তোমার মুখটা চোখের সামনে ভাইসা উঠলেই বুকের ভেতরটা ফাইটা যায়
    চোখের পানি আর ধইরা রাখতে পারি না।
    শুধু তোমার বুকে জড়াইয়া লইয়া একবার বলবা বাপজান,—
    মারে কেমন আছিস তুই?

  • নির্বাসিতা

    নির্বাসিতা

    আজও এ শহরের প্রতিটি অলিগলি খুঁজি,
    কত রকমের নাম ধরে ডাকি,
    তবুও কোনো সাড়া মেলে না, সাড়া দেয় না তো কেউ,
    মনের মধ্যে জেগে ওঠে এক বিমূর্ত শব্দ,
    এক বিমর্ষতার ঢেউ,
    ঘুরপাক খায় অজান্তে মনের অলিন্দে-
    রক্তের সাথে মিশে প্রবাহিত শরীরের শিরা উপশিরা, ধমনিতে,
    মস্তিস্কের নিউরন অনুরণনে জাগ্রত সদা,
    তবুও তোমাকে আমি কি নামে ডাকি আজ- তুমি কি তবে নির্বাসিতা?

    কোথায় লুকিয়ে নিয়েছো নিজেকে,
    কোন আড়ালে, কোন অচেনা পুরীতে,
    কোন সুখের অন্বেষণে তুমি সদাই উচাটন,
    রাতের শহরে আমি বার বার চিৎকার করে ডেকে ফিরি-
    নির্বাসিতা, নির্বাসিতা বলে।
    ঘুমন্ত শহর, কেউ জেগে নেই, কেউ জাগে না,
    রাতও বুঝি ঘুমিয়েছে অচেতন ঘুমের নেশায়,
    দু-চোখ জুড়ে জেগে থাকে অনিদ্রার ঘোর,
    পরিচিত সব বাড়ির দরজা জানালায়—-
    করাঘাত করে ডাকতে থাকি নির্বাসিতা, নির্বাসিতা বলে—-
    কেউ কোনো উত্তর দেয় না,
    শুধু কথা বলে ওঠে দরজা জানালার পর্দা গুলো নড়ে-চড়ে,
    বলে, ও নামে কেউ থাকে না এখানে।

    নান্দনিক এই শহর ছেড়ে-
    ফিরে যাই গহীন অরণ্যে একা,যদি তোমার সন্ধান পাই——
    চিৎকার করে ডাকি নির্বাসিতা, নির্বাসিতা,
    চারিদিকে আঁধারের এক জমকালো প্রলেপ,
    গাছের শাখা-প্রশাখা পাতা ফুল ফল বাতাসে
    দুলে দুলে জানায় আমায়-
    ও নামে কেউ এখানে থাকে না এখন।

    ফিরে যাই আমি সাগরের কাছে,
    প্রশ্ন ছুঁড়ে দেই উত্তাল ঢেউয়ে,
    জানতে চাই বারবার—
    নির্বাসিতাকে কি তোমরা দেখেছো নাকি?
    ক্ষণিক ভাবান্তরে-
    শান্ত হয়ে যায় সাগরের সপ্রতিভ গানঃ
    জানায় আমায়, এ নামে কেউ কখনো আসেনি সেখানে।

    আমি আবারও চিৎকার করে ডাকি-
    নির্বাসিতা,নির্বাসিতা, নির্বাসিতা বলে,
    নির্জন রাত্রির আঁধার জানালার কাঁচগুলো ভেঙে ভেঙে চৌচির হয়,
    রাত্রি জানায়- নেই নির্বাসিতা!
    গ্রহ নক্ষত্র জানায়- নেই নির্বাসিতা!
    অরণ্য জানায়- নেই নির্বাসিতা!
    সাগর জানায়- নেই নির্বাসিতা!
    শুধু বুকের পরাকাষ্ঠে মুমুক্ষু হৃদয় বলে ওঠে-
    আছে, নির্বাসিতা আছে, আছে নির্বাসিতা।

    🖋️ মোঃ হাবিবুল হক চয়ন
    মিরপুর,ঢাকা/ ২৪.০৯.২০২২

  • এমন ভালোবাসা দেবে

    এমন ভালোবাসা দেবে

    চাওয়া,,সে তো একটুখানি ভালোবাসা
    যে ভালোবাসায় মিশে রবে তুমি
    যে ভালোবাসার অস্তিত্ব খুঁজে পাবো তোমাতে,,
    হাজারও জল্পনা-কল্পনা তোমাকেই ঘিরে,,
    এমন ভালোবাসা দেবে?

    যে ভালোবাসায় শ্বাসরুদ্ধকর প্রেম গোপনে
    মিশে আছে,কাছে পাওয়ার সময়টুকুতে দৃষ্টির নীল সীমানায় ঠাঁই দিবে আমায়,,
    সময়েত তরে অজানা অনুভুতিরা ঘিরে রাখবে
    প্রেম গন্ধে অজানা ছন্দ ধরা দিবে,,,।
    এমন ভালোবাসাই চাই,,,

    প্রতিটি হৃৎস্পন্দনে একান্ত কাছের হয়ে
    নিজেকে উপস্থাপন করবো তোমার বুকে,,
    হঠাৎ ধুকপুক শব্দে হৃদ তরী আমার ভেসে যাবে,,,
    জীবন তরী সুখের স্রোতে ভাসবে,,
    এ এক অন্য রকম অনুভুতির দরজায় দাড়িয়ে আমি,
    আমি যেন নেই আজ আমার
    হৃদয়ের সব টুকু অধিকার যেন শুধুই তোমার,,।
    এভাবেই ভালোবেসো,,,

    ✍️ কামরুন্নাহার বীথি

  • মনের বাহারি বসন্ত

    মনের বাহারি বসন্ত

    বসন্ত আসে ঋতুরাজ হয়ে
    সবার জীবনে নয়,
    ওপিঠে সে রঙ মুছে দিয়ে
    দুর্নিবার উর্মিমালা হয়।

    একাকিত্ব বোধ সমাধি পানে
    ধীর পায়ে টেনে নেয়,
    বাহির দুনিয়ায় উৎফুল্ল সে যে
    ভিতর পুড়ে ক্ষয়।

    জীবন পাতায় অনুভূতি গুলো
    নিকোটিন এর ধোঁয়ায় উড়ে,
    মৃত্যুর শিকল আপন মনে ধরে
    নিঃশ্বাসে দেয় জুড়ে।

    ষড়ঋতু হয়ে কখনো বসন্ত
    আলোকিত ভালোবাসা ছড়ায়,
    সৌভাগ্যের নিশুতি অভিসারে কাটে
    নিরন্তর মাধবী প্রহরায়।

    শ্রাবণ ঝরিয়ে কখনো বসন্ত
    বাহারি রঙে মাতে,
    কোন ডাহুকীর অশ্রু ঝরে
    সোনালী শিশির প্রাতে।

  • এই চুপ চুপ

    এই চুপ চুপ

    এই চুপ চুপ
    একদম চুপ
    মুখ ফুটে বলিস যদি ফেলে দিবো টুপ।
    এই চুপ চুপ
    একেবারে চুপ
    বাড়াবাড়ি করিস যদি দিবো তবে ডুব।
    এই চুপ চুপ
    থাক শুধু চুপ
    কেনো বলিস এতোকিছু? জ্বালাতন! উফ!
    এই চুপ চুপ
    থাক শুধু চুপ
    মিছামিছি ঝগড়া ছেড়ে দেখবো তোর রূপ।

  • বকুলের আঙ্গিনায়

    বকুলের আঙ্গিনায়

    আমি অবুঝ ছিলাম
    তুমি কথা রাখনি
    নিজেকে গুটিয়ে নিলাম,
    আমি আবেগি ছিলাম
    শ্রাবণ ধারা দেখনি তুমি
    তাই হারিয়ে গেলাম।

    তুমি ছলনায় জড়িয়ে ছিলে
    নির্বোধ ছিলাম আমি
    শুধু নিজেকে প্রবোধ দিলাম,
    উপেক্ষা করেছ তুমি
    আত্মসম্মান বুঝিনি তাই
    আমি অপেক্ষায় ছিলাম।

    তোমার নিশানা ছিল সুক্ষ্ম
    তারই আঘাতে হয়েছি বিদগ্ধ
    নিজের কাছেই হেরে গেলাম।
    শ্রাবণ সন্ধ্যার আঙ্গিনায়
    তোমার মালতী ফুটেছিল
    আমি বকুলের মতো ঝরে গেলাম।

    ভালোবাসনি কোন দিন
    নয়নের কথা ছিল না মনে
    আমি বিস্মিত হলাম,
    প্রিয়জন কভু হইনি তোমার
    পরিপূরক তো নয়ই কোনদিন
    সীমানার অদূরে ঠাঁই নিলাম।

  • অগোছালো চিঠির ভাষা

    অগোছালো চিঠির ভাষা

    লিখবো আজ একটা চিঠি
    ঠিকানা হীন, বেনামে,বেখেলায়ালি হয়ে
    রাত্রির বুকে মিটিমিটি আলোয়
    লিখবো তৃপ্তির কথা গুলো,,

    চশমার আলোর নতুন চোখে
    কলমে কালি ভরে নিবো,,দাগ কেঁটে দিবো
    কলমটা কি সত্যি লিখবে নাকি লিখবে না।
    বসে পড়লাম জানালা খুলে।

    মৃদু বাতাস বইছে,
    দোয়াতের আলোটা নিভু নিঙু করছে
    হাতের আড়াল করে জ্বেলে রাখার চেষ্টা,
    নাহ,এ যখন তখন নিভে যাবে
    লেখা হবে না কথা গুলো।
    বন্ধ জানালায় বসলাম আবার।অহেতুক কথায়
    ভরে দিচ্ছি ডাইরির পাতাখানা।

    শেষটায়,না পাওয়ার কথাটা ভুল করে
    লিখেই ফেললাম।
    ভাবছি,ঠিকানা তো জানা নেই
    বেখেয়ালি ভাবে,অগোছালো যতো পাগলামির
    কথা গুলো লিখলাম।
    হঠাৎ পোষ্ট করে দিলে যদি পেয়ে যাও

    তবে কি ভাববে আমাকে?
    লজ্জায় মাথা নুয়ে যাচ্ছে।ইসস,,যদি পেয়ে যাও
    বার বার কেনো ভাবছি।
    তাহলে কি গোপনে রাখবো পত্র খানা।
    এতদিনের না বলা কথা গুলো
    থাকুক না আড়ালে,হবে না কখনো পোষ্ট করা

    ৫৭০ নম্বরেই না হয় তোমাকে ঠাঁই দিবো
    আবার কোনো নতুন কাগজের ভিড়ে
    তোমাকে হারানোর সুযোগ করে দিবো
    ধূুলো জমবে না,কথা দিলাম
    খুব যত্নে তোমাকে আগলে রাখবো,,,,,।

    ✍️ কামরুন্নাহার বীথি