Tag: কবিতা

  • ভালবাসার মায়ায়

    ভালবাসার মায়ায়

    ভালো বাসা জন্মে তোমার আমার
    বৃষ্টি তে দাঁড়িয়ে থাকার জন্যে…
    সমস্ত দিন সমস্ত রাত্রি ভর তোমাকে পাবার
    প্রবল ইচ্ছে তে…
    যখন আকাশে শুক্লপক্ষের চাঁদ ঝুলে থাকে
    ভাদ্র পূর্নিমার আলো ভেসে যায় পাখিদের নরম পালকে, ভাল বাসা জন্মে…
    অথচ তুমি আমি জানিই না, একদম বুঝতে ই পারিনি
    কখন জন্মেছে ভালবাসা আমাদের ভিতরে…

    দেখো তখন হয়তো ভালবাসা জন্মেছে কোন পাখি দম্পত্তির,
    ফুলের ভেতরে ঠিক আমাদের মতোই..
    আর ছোট খাট কোন নদীর জলে মাছেদের বাসরে
    নদীর তীরে ধবধবে কাশফুলে কিছু মেঘের সাথে..
    অমাবস্যার আঁধারে জোনাকির আলো
    কারো ব্যালকনির নুয়ানো নীল অপরাজিতার সঙ্গে আলতো বাতাসের!

    অথচ দেখো কতকাল তোমার কন্ঠ শুনি না…
    তুমি নেই কাছে,তোমার আমার দূরত্ব..

    দেখো তোমার আমার তাকিয়ে থাকা ছিল তখন
    আমাদের চোখের কোনে ছোট্ট আকাশ ছিল আহা!
    যে মায়া নদীর জলে তুমি আমি পানকৌড়ি খোঁজ করতাম অষ্টপ্রহর…
    সে নদীতে এবার বর্ষা আসে নি..
    আঙিনাতে চাঁপা ফুল আসে না বহুকাল
    কদম বৃক্ষের শোকে বর্ষা ও আসে নি..তুমি নেই বলে,

    তবুও মাঝে মাঝে মনে হয়…
    তুমি দাঁড়িয়ে থাকো উঠোনে শীম ফুলের মায়ায়
    মনে হয় তুমি আবার ফিরে এসেছো ভিঁজে মায়াবতী দুপুরে!
    আশ্বিনের ঝরা হলুদ পাতায়।
    অথচ তোমার কবিতারা প্রথম যখন লিখেছো,..
    ডানা ঝাপটায় জমে যাওয়া রাতের ফোঁটা ফোঁটা মায়ায়,বুকের একপাশে…
    প্রিয় কবি ……শ্বাস নিতে কস্ট হয় বড্ড…

  • সেই পাখিটা

    সেই পাখিটা

    বনের মাঝে ঘুরতে এসে
    ঘাসের মাঝে শুই
    অনেক দিনের চেনা পাখি
    সেই পাখিটা তুই।

    ঘাসের বুকে শিশির বিন্দু
    যেমন করে মেশে
    শিশির স্নানে মুগ্ধ আমি
    পাখিটা মোর পাশে।

    ছোট্ট পাখি নামকি তোমার
    কোথায় তুমি থাকো
    আমায় নিবে গাছের ডালে
    যেথায় তুমি ডাকো?

    তোমায় দেখে হঠাৎ কেন
    পাখির মত মন
    আমায় কেন উড়তে হবে
    এই কি অচিন বন!

    তুই তো পাখি আমি ডাকি
    আমার কাছে বোস
    তোদের ভাষায় গান শুনাতো?
    টুং টুনা টুন টোস।

    এই সবুজের গহীন বনে
    তোর জন্যই আসা
    বুকের মাঝে শুধুই দেখি
    তোর একটি বাসা।

    এই বাসাতেই থাকিস পাখি
    দিবো তোরে যা চাস
    ঘুমিয়ে থাকিস আনন্দেতে
    হতে চাই তোর আকাশ।

  • স্বপ্নবাজী

    স্বপ্নবাজী

    তুমি ভালোবাসতে পারো,
    ——— ঐ সূদূর নীলাকাশের মত
    যেথায় স্বপ্ন এসে জড়ো হয়,
    গায়ে নিয়ে শুভ্র মেঘের মাখামাখি! “‘
    ——— তুমি ডুবিয়ে দিতে পারো ?
    গভীর জলস্রোতে, আমার এ প্রেম,
    তোমার বুকের মধ্যখানে রাখি! “””
    বেঁচে থাকবো আমি হাজার বছর,তোমার প্রেমের স্বর্গে,দিয়ে ডুব ! “
    পাহাড়ি ঝর্ণা বেয়ে নেমে আসবে
    এ হৃদয়ের প্রনয়ের যত সুখ !!”
    গহীন বালুচরে আমি খুঁজবো তোমায়,
    কাটিয়ে দিবো সারাবেলা ———“””
    তুমি কি করবে আমায় সঙ্গী তোমার ??
    খেলে যাবো দু’জন প্রণয়ের খেলা ! “”
    হারিয়ে যাক আজ মন খারাপের যত স্রোত,
    মরনকে পিছনে ফেলে রাখবো আমি এ জীবন বাজী….? আমার মনের অনল
    ————- নিভাতে কি তুমি রাজী ?
    লুটপাট করে যাও জলদস্যুদের মত,
    যতটা প্রেম এ বুকে রাখা ছিলো বাকী! “
    এসো আজ শালিকের ডানায়,রোদ মেখে, একটি সুন্দর ভোরের ছবি আঁকি!

  • আমি যাচ্ছি বিদেশে

    আমি যাচ্ছি বিদেশে

    কবিতা লিখবো বলে
    মুখ খোলা কলম নিয়েছি হাতে—
    সাদা কাগজের নিচের অংশ বাঁ হাতে চাপা
    উপরের অংশ বাতাসে বিলাপ করছে মাথা ঠুকে ঠুকে!
    এমন সময় আপনি বললেন,
    ‘আকাশে ভেসে ভেসে
    আমি যাচ্ছি বিদেশে!’

    সুমনের গানের আসর বসবে আজ
    রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা নিয়ে দু:শ্চিন্তা ছিলো অনেকের
    সুমন তো ভিনদেশী রাজার প্রতিনিধি
    অনুমতি মিলেছে শেষ পর্যন্ত!
    এমন সময় আপনি বললেন,
    ‘আকাশে ভেসে ভেসে
    আমি যাচ্ছি বিদেশে!’

    বাইরে তো জ্বলছেই আগুন
    ঘরেও খড়ের গাদা স্তুপ হয়ে আছে
    শুধু একটা দিয়াশলাইয়ের জ্বলন্ত কাঠি
    উসখুস করছে দিনরাত!
    এমন সময় আপনি বললেন,
    ‘আকাশে ভেসে ভেসে
    আমি যাচ্ছি বিদেশে!’

    বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে অবনতি হয়েছে আট ধাপ
    কে জানে কোথায় কার ছিলো পাপ!
    তীব্র উদ্বেগজনক অবস্থায় দক্ষিণ এশিয়া, সাহারা…
    মানবিক সংকটের বিপদসংকেত দেখানো হয়েছে!
    ‘এমন সময় আপনি বললেন,
    আকাশে ভেসে ভেসে
    আমি যাচ্ছি বিদেশে!’

    আমার বুকের ভেতরে যখন হাহাকার
    হৃৎস্পন্দন হয়ে গেছে মন্থর
    সন্দেহ, ঘৃণায়, প্রতিশোধ স্পৃহায় আমরা যখন
    ষড়যন্ত্রকারী, দেশদ্রোহী, পরাশক্তির সেবাদাস—
    ঠিক তখনই আপনি বললেন,
    ‘আমি যাচ্ছি বিদেশে
    আকাশে ভেসে ভেসে।’

    অক্টোবর ১৫, ২০২২

  • কাজল

    কাজল

    কখনো ইচ্ছেরা হাসে না,,
    আর অনিচ্ছার কাজল চোখে রঙ মাখে না
    তবুও কেনো বার বার তার কাছেই ফিরতে হয়
    জলে রাঙা রক্ত লাল চোখে তাকেই ছুঁতে হয়।

    আড়ালে আড়াল করে তাকে কেনই বা
    এতটা কাছে ডাকতে হয়,,
    যদি সে না থাকতো তাহলে কি আমায় রক্তে লাল
    চোখে বিসর্জন দেওয়া জল দেখে ফেলতো?
    হয়তো বা তাই হতো।

    কেনো দূরে থাকো আমায় আড়ালে ডাকো
    একবার প্রকাশে এসো আমায় নতুন করে আঁকো।
    কালির ছোঁয়ায় নয়
    রঙিন আলোয়,কালোয় আমাকে রাঙাও
    আমি হাসবো ঐ আড়ালে নয়
    আমি কাঁদবো ঐ আড়ালে লুকিয়ে নয়।

    আমি এসেছি তোমার দুয়ার প্রান্তে
    এসো না আজ আমার হৃদয়ে সুখের দোলায় ভরিয়ে দিতে,,আমি রইবো না আড়ালে
    আমি যে কাঁদবো আমার তোমায় হারালে।
    আবার রাঙাবো কাজলে দু চোখ
    কখনো বুঝবে না কালিতে লুকানো আমার সো-খ।

  • ডিঙি নৌকা

    ডিঙি নৌকা

    ভাসবো আমি একজনারে নিয়ে
    বলবো না সেদিন এসো সাথে
    একান্তে একেলা সময়ে ফিরিবো তীরে
    আমার সেই খড়কুটোর অগোছালো নীড়ে,,।

    ভাসবো খেয়ার পালে
    ধীরে ধীরে নিরবে নিভৃতে
    অশান্ত জল রাশির কনা বেয়ে
    ফিরবো আবার একেলা নীরবে কূল বেয়ে।

    ভাঙ্গনের খেলায় মাতিয়া ছিলো দু কূল
    হঠাৎ দূরের সীমানা ছাড়িয়ে গেল চক্ষুশূল,,
    এসো না কূল,কাছে ফিরিয়া
    এসো না নদী ছোট হয়ে এ পাড়ে কূল ঘেসিয়া।

    এই বেলায় না হোক সেই বেলার অপেক্ষা
    চাহিয়া রবো ঢেউয়ের পানে
    কখনো যদি ফিরিয়া পাই নদীর বুকে
    আমার ফিরে যাওয়ার ডিঙি নৌকা কে।

    ভাসি ভাসি,ডুবি ডুবি এ কুলে এসে
    আমায় লয়ে ফিরবে বলেছিলে,,
    আশায় আশায় চক্ষু আমায়
    ক্ষয়ে যায় অবেলায়,তবুও ফিরিবার লেশ নেই
    এ বেলায় কি ফিরিয়া, অবেলায় এসো,,

    অপেক্ষারা ভাবিয়া মরে হয়তো পাওনি মোরে
    নীলকান্তের নীলাভ্র নীলের পরে,,।
    ওহে ডিঙি নৌকা,এসো না এ কূলে
    নীড়ে ফেরার সময় যে হয়ে এলো
    দেরীতে ফিরিলে কুটির আমার হবে যে এলোমেলো

    এ ঘোর যেন কাটে না মোর,
    তীরে ফেরার আকুতিতে মোর প্রাণ কাঁদে বারেবার
    হয়তো বা দেখা মিলিবে না এ বেলায়
    এসো না কিছু সময়ের পরে
    একবার নিতে আমায়,,,,।

  • পত্র দিও

    পত্র দিও

    আমি হেসেছিলাম মুখ লুকিয়ে,,
    তোমার দেওয়া পত্র খানা পেয়ে,,
    লিখেছিলে আমাকে পাওয়ার গল্প
    দু কথার চিঠিতে হোক না তবুও অল্প।

    ভালো লাগার এক খানা পত্রে
    প্রেম মিশানো যতো সব কল্পনা জল্পনায় আঁকা
    আমার আবছা ছবি খানি
    থাকুক না তোমার হৃদয়ে রাখা,,।

    ছন্দের সুরে ভেসেছিলো পত্র খানি
    লুকিয়ে আনন্দের সাগরে ভেসেছিলাম আমি
    এ ভালো লাগায় জরিয়ে প্রতিটি মুহুর্তে
    তোমার খোঁজে পত্র বুলাই এপ্রান্তে ও প্রান্তে।

    আহা,আজ বুঝি শান্তির নীড়ে প্রশান্তির বাতাস বইছে,আজ বুঝি দু হাতে, বন্ধ চোখে
    তোমায় ছুঁয়ে দিচ্ছি,,
    অনুভুতির বেড়াজালে নিজেকে জড়িয়ে নিচ্ছি,,
    পূর্ণতার স্বাদ নতুন করে খুঁজে পেয়েছি,,।

    দীর্ঘ সময় পরে নয়,নিকট সময়ে
    আরেক খানা পত্র দিও প্রিয়
    আবার তোমার সুখে ভাসার সুযোগ দিও,,
    নতুনের উল্লাসে ভাসতে দিও,,
    আবারও পত্র দিও প্রিয়।

  • অচল প্রেমের পদ্য

    অচল প্রেমের পদ্য

    আমি ছিলাম এক অচল মানবী
    জঙে জঙে মরিচিকায় পরিপূর্ণ
    আষাঢ় খরতাপের মতো অপ্রত্যাশিত মরু
    অবাকের দেয়ালে চিন্তিত মনের কঠিন চূর্ণ।

    তবুও একলা পথের নির্জনতায় এলে তুমি
    নীরবতার প্রহর কাটিয়ে কথা কলি ফুটালে তুমি।
    চলন্ত পথের দীর্ঘ সময়ে স্বপ্নের জাল বিছালে
    আটকে দিতে আমায়,,
    জানিনা কি কারনে পথ আগলে দাড়ালে,,
    তবে কি ভালোবাসার মতো আশ্চর্য শব্দটি
    তোমার মনের আড়ালে?

    ভাবতেই মন কাঁদে
    মরিচা পড়া মনের জঙে তুমিও যে শেষ হবে
    অজান্তে দোষের পাল্লা আমার দিকে ভারি করবে।
    কেনই বা এলে তুমি?
    বোবা প্রশ্ন গুলো ঠোঁটে ভির জমায়
    প্রকাশের পথ খুঁজে,তবুও আমি বলবো না তোমায়।

    শক্ত মনে,ধুকপুক স্পন্দনে দাড়ালাম
    মুখও ছবি খানি স্পর্শ রূপে দর্ষন করলাম
    তুমি তো সেই তুমি নও,,
    যে তুমিতে ছিলো হৃদয় ভাঙ্গার সুর,,
    যে তুমি টার ভেতর ছিলো আমি নামক অচল প্রহর।
    প্রতিটা মূহুর্তের সর্ব কঠিন সময়ের
    অবহেলার কঠিন পাথর।

    আজও প্রেম রঙে রঞ্জিত হতে চাই
    কিন্তু আমার যে কারো হৃদয়ে নাই ঠাঁই,,,
    আবারও জলে ভরে চোখ,অজান্তেই হারাই বিশ্বাস
    সিক্ত জল গড়িয়ে পড়ে আবারও
    ফিরে যাও তুমি ফিরে যাও তুমি
    আমি যে গ্রহন করতে পারবো না প্রিয়।

    অতলে ডুবে যাওয়া অচল পদ্য আমি
    খুঁজতে এসো না আবার,ভুলের সাগরে ভাসিও না আমায়,,
    অতি তুচ্ছ করে আবার ডেকো না ইশারায়
    আবেগের ঝর থেমে গেলে যে
    আবার পর করবে আমায়,,,,।

  • জলের দাগ

    জলের দাগ

    জীবনে এমন এক সময় আসবে,
    যখন শুধু ভালোবাসা নয়,ঘৃণার
    জন্যও মানুষকে প্রতিশ্রুতি দিতে
    হবে! ভুলে যাবো একদিন আমরা
    ঝর্ণার গান শুনেছিলাম! “
    সারিসারি গাছের জটলা পেরিয়ে,
    উঁচু নীচু পাহাড় ডিঙ্গিয়ে,এক নিমিষে
    নেমে এসেছিলাম সমতল ভূমিতে।
    একদিন মাথার উপর সূর্যটিকে
    মনে হবে বড় একটি পতঙ্গ ! “””
    চাঁদকে ছুঁয়ে দেখার ইচ্ছেটা হারিয়ে
    যাবে গহীন অন্ধকারে।
    হ্যাঁ…. সেই সময় আসন্ন ?
    এখন শুধুই ভালোবাসার প্রতিশ্রুতি
    দিয়ে জীবনকে সাজানোর সময়! “
    আমরণ সমুদ্রের কাছে আত্মসর্মপনের
    সময়! সমুদ্রের নীল ঢেউয়ের উপর তাজা
    রোদের সুর তরঙ্গের মত বাতাসের
    বেগের সাথে পাল্লা দিয়ে প্রমত্ত ঢেউয়ে
    নিজেকে শুদ্ধ করা! “””””
    একমাত্র এই পথেই জীবনের সব
    নিষ্ঠুরতাকে ধূয়ে মুছে নিষ্কলুষিত করার
    সময় এসেছে! কেননা জলের দাগে
    কোন অশুদ্ধ আচরণ স্হায়ী হয়না!!

    তৌহিদা জাহান লিপি
    তাং- ১২/১০/২২

  • নুপুর বালার কথন

    নুপুর বালার কথন

    দূরত্ব টা বেশ খানি
    কখনো কখনো একটু দেখা দেখি
    তবুও আড়ালেই রয়ে যাও,,
    রিনিঝিনি শব্দে নড়ে যাও,,
    আষাঢ়ে শ্রাবন হয়ে একটু দেখা দাও,,।

    আমিও মাঝে মাঝে নয় সব সময়
    নেচে যাই,আঁকা-বাঁকা ঐ পথটি ধরে
    নয়তো প্রখরতা পূর্ণ ঐ রোদ্দুরে,,
    হালকা হেসে যাই, একটু ভেসে যাই
    আনন্দের ঘোরে হঠাৎ ছুঁয়ে যাই।

    দুজনার দুটি কথায়,ভালো লাগায়
    হয়তো কারো হৃদয়স্পর্শী স্পন্দনে
    হারিয়ে যাই একটু ঘোরে,,
    হঠাৎ করেই ফিরে আসি সূর্য ডোবা অন্ধকারে,,
    খুলে যাই,রয়ে যাই কালো ঐ বক্সের ভিতরে।

    তুমিও কি এমনি করে লুকাও চুড়ি, আমারি মতো?
    নাকি বালিশের তলে বাসা বাধো রাতের আঁধারে ?
    হোক তবুও রয়ে যাও
    আমিও তো মাঝে মাঝেই হারাই,,
    আবার হঠাৎ পায়ে তার জড়াই,
    ভালো লাগায় আমি তাকে ভরাই,,,।

    থেকে যাও তুমিও আমার মতো করে
    একটু একটু তার মন দখলের ছলে,,।